sanatansangbed

Introduction of SANATAN dharma scriptures

বিচার চন্দ্রোদয়- পাদুকাপঞ্চক স্ত্ৰোত্রম্‌


পাদুকাপঞ্চক স্ত্ৰোত্রম্‌।

[পদরক্ষণাধারঃ পাদুকা তাসাং পঞ্চকম]
১। পদ্মম্‌
২। তৎ কর্ণিকাস্থলে অকথাদি [অবলালয়ম্‌] ত্রিকোণম্‌।
৩। তদন্তনাদবিন্দুমণিপীঠমণ্ডলম্।
৪। তদধঃস্থ হংসঃ।
৫। পীঠোপরি ত্রিকোণম।

সমুদায়েন পঞ্চসংখ্যকম। শিবোক্তম।

ব্ৰহ্মরন্ধ্র সরাসীরুহোদরে নিত্যলগ্নমবদাতমদ্ভুতম্।
কুণ্ডলী বিবরকাণ্ড মণ্ডিতং দ্বাদশার্ণ সরাসীরুহং ভজে॥১॥
১। ত্ৰিলোক উদ্ধার কর্তা সদাশিব এই স্তোত্রে প্রথমতঃ শ্ৰীগুরুর অধিবাস স্থান নিরূপণ করিতেছেন। ব্রহ্ম রন্ধ্র বিশিষ্ট যে সরসীরুহ- যে অধোমুখ সহস্রদল কমল-তাহার মধ্যে-তাহার কর্ণিকাতে সৰ্ব্বদা মিলিত, নিৰ্ম্মল, অদ্ভুত, কুণ্ডলিনীর গমনপথরূপ ছিদ্রবিশিষ্ট যে কাণ্ড বা নাল- যে নাল হইতেছে চিত্ৰিণী নাড়ী-সেই চিত্রিণী নাড়ী দ্বারা অলঙ্কৃত উৰ্দ্ধমুখ দ্বাদশবৰ্ণ পদ্মকে ভজনা করি।

[উদর অর্থে এখানে পদ্ম মধ্য কর্ণিকা; কর্ণিকা মধ্য ত্রিকোণ নহে। কারণ-
শিরঃপদ্মে সহস্রারে শুক্লাবর্ণে ত্বধোমুখে।
তরুণারুণ কিঞ্জল্কে সর্ববর্ণ বিভূষিতে।
কর্ণিকান্তঃ পুটে তত্ৰ দ্বাদশার্ণ সরোরুহে ॥
ইতি শ্যামাসপর্য্যাধৃত বচনে

দ্বাদশার্ণ সরোরুহে - দ্বাদশ অর্ণাঃ বৰ্ণাঃ যত্র তদিতি বুৎপত্তি সরোরুহে দ্বাদশবৰ্ণ যোগঃ প্ৰতীয়তে। হং এব সঃ পদ্মের এই দুই পত্র। এই উভয়ের ছয়বার আবৃত্তি দ্বারা দ্বাদশ বর্ণ হয়। তদ্‌যুক্ত পত্র। পদ্মের দ্বাদশ বর্ণ বলিয়া পাপড়ীর সংখ্যাও দ্বাদশ। অধোমুখ সহস্রদল পদ্মের নিম্নে দ্বাদশবৰ্ণ পদ্ম, তাহাও দ্বাদশদলবিশিষ্ট। দ্বাদশদল পদ্ম সহস্ৰদল কমলের সহিত নিত্য মিলিত। অবদাতং = নিৰ্ম্মলং শুক্লবৰ্ণং। অদ্ভুতং = ব্ৰহ্ম তেজোময়ত্বাদিনাত্যাশ্চৰ্য্যম্‌। কুণ্ডলী বিবরকাণ্ডমণ্ডিতং = কুণ্ডল্যা বিবরণ সহস্রদলকমলকর্ণিকাস্থশিবসমীপে কুণ্ডলীগমনপথরূপং ছিদ্রম তদধিকরণভূত কাণ্ডং নালং চিত্ৰিণী নাড়ী তেন ভূষিতম। যথা মৃণালোপ পদ্মস্থিতিস্তদ্বৎ চিত্ৰিণী নাড়ীরূপ মৃণালভূষিতমিত্যর্থঃ ॥

তস্য কন্দলিত কর্ণিকাপুটে কপ্তরেখমকথাদি রেখয়া
কোণলক্ষিত হলক্ষমণ্ডলীভাবলক্ষ্যমবলালয়ং ভজে ॥২
২। দ্বাদশদল পদ্মের কর্ণিকাতে অকথাদি ত্ৰিকোণমধ্যে শ্ৰীগুরু চিন্তনীয় বলিয়া ত্রিকোণ নিরূপণ করিতেছেন। পূর্বোক্ত সহস্রদল কমল ও দ্বাদশদল কমলের পরস্পর মিলিত কর্ণিকাধারভূত স্থানে অকথাদি রেখা দ্বারা চিহ্নিত রেখাবিশিষ্ট যে ত্রিকোণ সেই ত্রিকোণের অন্তরালে সম্মুখ, দক্ষিণ ও বাম কোণে প্রকাশিত হলক্ষ বর্ণ দ্বারা

মণ্ডলীভাবে অবস্থিত যে অবল-শক্তি, তাহার কামকলারূপ যে আলয় তাহা “ত্রিবিন্দুঃ সা ত্ৰিশক্তিঃ সা ত্ৰিমূৰ্ত্তিঃ সা সনাতনী” সেই শক্তিস্থানকে ভজনা করি। [তস্য পূৰ্বোক্ত সহস্রদল কমল দ্বাদশকমলোভয়স্য কন্দলিতে পরস্পরাক্রান্তে কর্ণিকাপুটে কর্ণিকাত্মকাধারস্থানে অবলালয়ং ভজে। সেবে নিত্যন্বয়ঃ। পুটং = আধারভুতস্থানম। অবলালয়ং = অবলা শক্তিঃ সা চাত্র বিন্দুত্ৰয়াঙ্কুরভূত রামা জ্যেষ্ঠা রৌদ্রীনামকত্ৰিশক্তিরূপ রেখাত্রয় মিলিত ত্ৰিকোণরূপা কামকলা তদ্ৰপালয়মিত্যর্থঃ। ত্ৰিবিন্দুঃ সা ত্ৰিশক্তিঃ সা ত্ৰিমূৰ্ত্তিঃ সা সনাতনী ইতি যামলে। সা কামকলা পূৰ্ব্বদর্শিত ত্ৰিশক্তিরূপা ইত্যর্থঃ। ক্লপ্তরেখমকথাদি রেখয়া শ্ৰী অকারাদি ষোড়শ স্বরৈ রামা রেখা; ককারাদি ষোড়শবর্ণৈ জ্যেষ্ঠ রেখা থকারাদি ষোড়শভী রৌদ্রী রেখা। ইতি রেখাত্ৰয়েণ কথা চিহ্নিতা রেখা যত্র তাদৃশাবলালয়মিত্যর্থঃ। তদুক্তং বৃহচ্ছ্রীক্ৰমে কামকলা প্রকরণে-“বিন্দোরঙ্কুরভাবেন বর্ণাবয়বরূপিণী” ইতি। কোণ লক্ষিত হলক্ষমণ্ডলীভাবলক্ষ্যম্‌ = কোণেষু উক্ত ত্রিকোণাস্যান্তরালেষু সম্মুখ দক্ষিণ বাম কোণেষু লক্ষিতৈঃ প্ৰকাশিতৈঃ হলক্ষবর্ণৈ মণ্ডলীভাবেন তত্তৎবর্ণাঙ্কিতস্থানরূপেণ লক্ষ্যতে জ্ঞায়তে অসৌ তাদৃশমিত্যৰ্থ ৷ অত্র ত্রিকোণস্য বিশেষজ্ঞানং বিনা সম্যগ্‌ ধ্যানং ন ভবতীত্যতঃ প্ৰমাণান্তরেণ ত্ৰিকোণং বিশেষয়তি। অত্র ত্রিকোণং বামাবৰ্ত্তেন লেখনীয়ম্‌। “বামাবৰ্ত্তেন বিলিখেদ কথাদি ত্রিকোণমিতি শাক্তানন্দতরঙ্গিণ্যাম্‌।
ত্ৰিবিন্দুং পরমং তত্ত্বং ব্ৰহ্মবিষ্ণুশিবাত্মকম।
বর্ণময়ং ত্রিকোণন্তু জায়তে বিন্দুতত্ত্বতঃ॥ ইতি কাল্যূর্দ্ধাম্নায়ে॥
অকারাদিবিসৰ্গান্তা ব্ৰহ্মরেখা প্ৰজাপতিঃ।
ককারাদি তকারান্ত বিষ্ণুরেখা পরাৎপরা।
থকারাদি সকারান্তা শিবরেখা ত্ৰিবিন্দুতঃ॥ ঐ

তত্ৰ নাথ চরণারবিন্দয়োঃ কুঙ্কুমাসব ঝরীমরন্দয়োঃ।
দ্বন্দ্বমিন্দুমকরন্দ শীতলং মনসং স্মরতি মঙ্গলাস্পদম্‌ ॥৫॥
কঙ্কালমালিনী তন্ত্রে হংসকে মণিপীঠের অধে বলা হইয়াছে। এখানে কেহ কেহ এই অর্থ করেন যে, মণিপীঠের উদ্ধে আদিহংসযুগলকে চিন্তা করি। ইহাতেও বিরোধ হয়। এই বিরোধ মিটাইবার জন্য বলা হইতেছে-হংসং বিশেষয়তি হুতভুক্‌ শিখাত্ৰয়মিতি। ততশ্চাধঃস্থলে হংস ইত্যানুপুৰ্ব্বিকস্য স্থিতিঃ। উৰ্দ্ধে পূৰ্ব্বোক্ত ত্ৰিকোণাকার কামকলা রূপেণ পরিণতস্য তস্য স্থিতিরিত্যাবিরোধঃ কামকলায়া হংস রচিত মূৰ্ত্তিকত্বাৎ ॥

৫। শ্ৰী গুরুর চরণারবিন্দ চিন্তা যে পীঠে করিতে হইবে, তাহা নিশ্চয় করিয়া এক্ষণে তাহার ধ্যানযোগের সূচনা করিতেছেন।  
মণিপীঠস্থ ত্রিকোণ মধ্যে নাথচরণারবিন্দুর দ্বন্দকে মনে মনে স্মরণ করি-ধ্যান করি।
চরণদ্বন্দ্ব কিরূপ ? কুঙ্কুমাসব ঝরীমরিন্দয়োঃ। কুঙ্কুমাসবের- লাক্ষারসাভ পরমামৃতের যে ঝরি-নির্ঝর তাহাই হইতেছে মরন্দ-মকরন্দ যার তাদৃশ। ভরীমরিন্দয়োঃ এই পাঠ যেখানে সেখানে “ভরী ভরণং নিঃসরণম্‌”। নিঃসৃত কুকুমাসবের মকরন্দ যার।
দ্বন্দ্ব কী দৃশ্য ? ইন্দুমকরন্দ শীতল। ইন্দু হইল চন্দ্র। চন্দ্রের যে মকরন্দ অমৃতকিরণ সেইরূপ শীতল। যেমন চন্দ্রের অমৃতকিরণ দ্বারা উত্তাপ নিবৃত্তি হয়, সেইরূপ রাঙ্গা পা দুখানির সেবা করিলে, দুঃখ-তাপ শান্তি হয়।
মঙ্গলাস্পদম্‌ = অভিপ্ৰেত অর্থ-সিদ্ধির স্থান। সেই চরণস্থানে মনের অভিনিবেশ করিলে সর্বাভীষ্টস্থিতি হয় এই ৷
নিষক্ত মণিপাদুকানিয়মিতাঘ কোলাহলং।
স্ফুরৎ কিশলয়ারুণং নখসমুল্লাসচ্চন্দ্ৰকম্।
পরামৃত সরোবরোদিত সরোজসদ্রোচিষং
ভাজামি শিরসি স্থিতং গুরুপদারবিন্দদ্বয়ম্ ॥৬॥ *
৬। আমি মস্তকদেশে পূৰ্ব্বোক্ত পীঠোপরিস্থিত শ্ৰীগুরুর পাদপদ্মদ্বয় ধ্যান করি। পাদপদ্মদয় কেমন ? না, পাদপদ্মে সংলগ্ন যে মণিময় পদারক্ষণাধার পাদুকা-যে পাদুকাকে মণিপীঠ ইত্যাদি পঞ্চপদার্থরূপে বর্ণনা করা হইল-সেই মণিপাদুকার চিন্তা দ্বারা পাপ কোলাহল নিয়মিত হইয়াছে- নিরস্তীকৃত হইয়াছে। পঞ্চপাদুকার ধ্যান করিয়া, তদুপরি শ্ৰীগুরুচরণ চিন্তা করিলে, সমস্ত পাপ ক্ষয় হয়। 'গুরুপাদপদ্মদ্বয় আর কেমন ? না, নবপ্রকাশিত পল্লবসমূহের ন্যায় অরুণবর্ণ। আর কেমন ? না, পাদপদ্মের নখগুলি নিৰ্ম্মল প্ৰকাশমান চন্দ্রের স্বরূপ। আর কিরূপ ? না, পরম অমৃতপূৰ্ণ সরোবরে উদিত যে পদ্ম, তাহার মত নিৰ্ম্মল-প্রকাশবিশিষ্ট। ইহাতে বলা হইতেছে যে, শ্ৰীনাথের চরণযুগল হইতে নিরন্তর পরামৃত ক্ষরণ হইতেছে। এই শ্রেষ্ঠ অমৃত-সরোবরে অবস্থিত নাথচরণযুগল পদ্মের ন্যায় প্ৰকাশ পাইতেছে।
উপরে কমল নীচে কমল। তন্মধ্যে কর্ণিকাতে ত্ৰিকোণ। ত্ৰিকোণের অধে চন্দ্ৰ, উদ্ধে সূৰ্য্য, মধ্যে মণিপীঠ। মণিপীঠে গুরুপাদপদ্ম।
সৰ্ব্বোপরি ততো ধ্যায়েৎ পশ্চিমাননপঙ্কজম্‌।
স্ৰবন্তমমৃতং দিব্যং দেব্যঙ্গে কমলান্তরে ॥ ইতি বৃহচ্ছ্রীক্রমে ॥ দেব্যঙ্গে=গুরুশক্ত্যঙ্গে॥
যামলে- ছত্ৰং মূর্দ্ধি সহস্ৰপত্ৰকমলং রক্তং সুধাবর্ষিণম্‌।
পাদুকাপঞ্চক স্তোত্ৰং পঞ্চবক্ত্রাদ্বিনির্গতম।
ষড়ান্নায় ফলং প্রাপ্তং প্রপঞ্চে চাতি দুর্ল্লভম্‌ ॥৭॥
সহস্রারে গুরুপাদপদ্ম চিন্তা করিতে হয়, ইহা কোন কোন তন্ত্রে পাওয়া যায়; আবার দ্বাদশদল পদ্মেও কোথাও কোথাও পাওয়া যায়। যখন উভয় কল্প বিহিত আছে, তখন শ্ৰী গুরুর আজ্ঞামত কোন একটি পদ্মে গুরুস্থিতি অবধারণ করিয়া অনুষ্ঠান করা কীৰ্ত্তব্য। কুলার্ণব বলেন-
পারম্পৰ্য্যাগমাম্নায়ং মন্ত্রাচারাদিকং প্ৰিয়ে।
সৰ্ব্বং গুরুমুখাল্লব্ধং সফলং স্যান্নচান্যথা॥ ইতি
৭। এই পাদুকাপঞ্চক স্তোত্র শিবের মুখ হইতে নিৰ্গত। ষড়মুখ দ্বারা কথিত বলিয়া, শিবোক্ত সমুদায় স্তোত্ৰকে বলে ষড়ান্মায়াঃ। সেই সমস্ত মন্ত্রবিহিত কৰ্ম্মফল ইহা দ্বারা প্ৰাপ্ত হওয়া যায়। কিন্তু এই মায়া প্ৰকটিত সংসারে ইহা অতি দুঃখে লাভ করা যায়। জন্মজন্মান্তরের পুণ্য থাকিলে তবে ইহা লাভ হয়।
পাদুকাপঞ্চক স্তোত্ৰং = পদরক্ষণাধারঃ পাদুকা। পাঁচটি পাদুকা এই। (১) পদ্মম। (২) তৎকর্ণিকাস্থলে অকথাদি ত্ৰিকোণম। ৩) তদন্ত র্পাদ বিন্দুমণিপীঠমণ্ডলম্‌। (৪) তদধঃস্থ হংসঃ। (৫) পীঠোপরি ত্রিকোণম্‌। সমুদায়েন পঞ্চসংখ্যকম।
অথবা (১) পদ্মম্‌ (২) ত্রিকোণম (৩) নাদবিন্দু (৪) মণিপীঠমণ্ডলম্‌ (৫) তদূর্দ্ধ ত্রিকোণাকার কামকলারূপেণ পরিণতো হংস। ইতি পঞ্চ সংখ্যকম্‌। তস্য স্তোত্রম্‌ পাদুকাপঞ্চক স্তোত্ৰম্‌। পঞ্চবক্ত্রাদ্বিনিৰ্গতং = শিবস্য পঞ্চবক্ত্রাণি; যথা লিঙ্গার্চ্চনতন্ত্রে-
সদ্যোজাতং পশ্চিমে তু বামদেবং তথোত্তরে।
অঘোরং দক্ষিণে জ্ঞেয়ং পূৰ্ব্বে তৎপুরুষং স্মৃতম্‌।
ঈশানং মধ্যতো ধ্যেয়ং চিন্তয়েদ্ভক্তিতৎপরঃ॥
পঞ্চবক্ত্রেভ্যো বিনির্গতিং তৈরুক্তম্‌ পঞ্চবক্ত্রাদ্বিনির্গতম॥
ষড়াম্নায় ফলপ্রাপ্তং = ষড়মূখানি যথাপূৰ্ব্বোক্তানি পঞ্চ; ষষ্ঠ বক্ত্রস্ত পূৰ্ব্ববক্ত্র স্যাধস্তাৎ গুপ্তং তামসম। এতত্ত্ব, শিবতন্ত্রে সদ্যোজাতাদি ষড়বক্ত্র ন্যাসে “ওঁ হং হ্রীং ঔং হ্রীং তামসায় স্বাহা” ইত্যনেন তত্ৰোক্তধ্যানে “নীলকণ্ঠ মধেবক্তং কালকূটস্বরূপিণম” ইত্যনেন চ প্রকটিতম্‌। মিলিত্বা ষড়বক্ত্রানি ভবন্তি। এভিঃ ষড়বক্ত্রৈরাম্নায়তে কথ্যতেহসৌ ইতি ষড়াম্নায়ঃ শিবোক্ত স্তোত্ৰসমুদায়ঃ; তস্য ফলং তত্তন্মন্ত্রসমুদায়বিহিত কৰ্ম্মফলং প্ৰাপ্যতে যেনেত্যর্থঃ।
প্ৰপঞ্চে-লিঙ্গাদ্যা ব্ৰহ্মপৰ্য্যন্ত মায়া প্ৰকটিত সংসারে। অতি দুর্ল্লভম্‌- অতিদুঃখেন লভ্যতে যত্তদতিদুর্ল্লভং তল্লাভকরণপুণ্যপুঞ্জজনক জন্মান্তরীয় তপসঃ ক্লেশস্বরূপত্বাৎ দুঃখ লভ্যত্বমিতি ভাবঃ।
ইতি শ্ৰীকালীচরণকৃতা পাদুকাপঞ্চক স্তোত্ৰস্য অমলানাম টিপ্পনী সমাপ্ত॥


x

কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.