পারিবারিক সম্মেলন ও তীর্থ ভ্রমন ২০১৯ প্রসঙ্গে
সীতাকুণ্ড স্রাইন কমিটির সম্পাদক ও সনাতন সংগঠনের উপদেষ্টা শ্রদ্ধেয় এডভোকেট চন্দন দাস দাদা আজ আমাদের সাথে ছিলেন। তাঁর এবং সীতাকুণ্ডের স্থানিয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের সামনেই সেখানে গুরুকুল করার বিষয়টা উল্লেখ করেছি। তিনি সবার সামনেই সেই বিষয়ে তাঁর আন্তরিকতার কথা আমাদের জানিয়েছেন। সামনেই শিব চতুর্দশীর মেলা। এই মেলাকে সফল করতে সনাতন সংগঠন প্রতিবার নিজেদের কর্মীদের দিয়ে সহায়তা করে থাকে। এবারও করবে।
এযাবৎ যতগুলি স্বস্তিক সভা করেছি আমরা এর মধ্যে আজকের স্বস্তিক সভাটাই ছিল শ্রেষ্ঠ স্বস্তিক স্বভা। বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ তীর্থ স্থান সীতাকুণ্ড। সেই তীর্থ স্থানের পবিত্রতম স্থান ব্যাস কুণ্ড। সেই ব্যাসকুণ্ডের সামনেই আমরা স্বস্তিক সভা করেছি।
দুপুরের অন্নপ্রসাদ গ্রহনের পর আমাদের সংকীর্তন মাধব দাস হরে কৃষ্ণ গেইমস শুরু করে। তাঁর নির্দেশনায় ও পরিকল্পনায় উপস্থিত সকলেই বেশ আনন্দ উপভোগ করে।
সীতাকুণ্ডের স্থানিয় বন্ধু বর্গের আন্তরিক সহায়তার কথা আলাদা ভাবে উল্লেখ করতে হচ্ছে। বিশেষ করে দুলু ঠাকুর, বিশ্বজিৎ পাল, আবু চৌধুরী, পার্থ বাবুর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।
স্রাইন কমিটির সম্পাদক ও সনাতন সংগঠনের সম্মানিত উপদেষ্টা শ্রদ্ধেয় Adv Chandan Das দার আন্তরিক সহায়তা না পেলে সীতাকুণ্ডে এতো বড় অনুষ্ঠানকে সফল করা সম্ভব হতোনা। তাঁর প্রতি আমরা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। আমাদের উপদেষ্টা শ্রীকানন প্রতাপ দত্ত দাদার কথা আলাদা ভাবে উল্লেখ করতে হয়, উনাকে দেখে আমার মাঝে মাঝে মনে হয় মানুষ এতো আন্তরিক হয় কী করে? তিনি আমাদের জন্যে অনুকরণীয় ব্যক্তিত্ব। মাইনরিটি পার্টির প্রেসিডেন্ট সচীন দা আজকের অনুষ্ঠানে উপস্থিত থেকে আমাদের উৎসাহিত করেছেন, তাঁর প্রতিও আমরা কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। যারা যারা উপস্থিত থেকে এই অনুষ্ঠানকে সফল করতে ভূমিকা রেখেছেন তাঁদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।
ঢাকা, চাঁদপুরের কর্মিরা দূর থেকে এসে এই অনুষ্ঠানকে প্রাণবন্ত করেছেন। তাঁদের আন্তরিক উপস্থিতি আমাদের মুগ্ধ করেছে। তাঁদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।
** চট্টগ্রামের কর্মীদের কী বলে ধন্যবাদ দিব এবং কী বলে তাঁদের প্রশংসা করব সেটা বুঝতে পারছিনা। দিন দিন এই ছেলে গুলি দক্ষ থেকে দক্ষত্বর হয়ে উঠছে। আজ থেকে আমার এই বিশ্বাস জন্মেছে যে; আমি যদি নাও থাকি এই ছেলে গুলি সনাতন সংগঠনের আদর্শ উদ্দেশ্যকে সফল করতে পারবে।
কোন মন্তব্য নেই